বৃহস্পতিবার সকালে ৭টি ট্রাকে প্রায় ৪০ টন মাছ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে পাঠানো হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ইএক্সপি (এক্সপোর্ট পারমিট) কাগজপত্রের সমস্যার কারণে বুধবার রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই বন্দর দিয়ে ৪২৭ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রপ্তানির পরিমাণ ৪৫৩ কোটি টাকায় পৌঁছেছে, যা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ৬% এর বেশি প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। এই বৃদ্ধি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বাজারে বাংলাদেশি মাছের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রমাণ বহন করে।
রপ্তানি প্রক্রিয়ায় প্রশাসনিক সমস্যা সমাধানের পর কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে। তবে, ভবিষ্যতে এ ধরনের বাধা এড়াতে কাগজপত্র প্রক্রিয়াকরণে আরও দক্ষতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আখাউড়া স্থলবন্দর বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, এবং এই খাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।