জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের তালিকা চূড়ান্ত করে গেজেটভুক্তির জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্ম সচিবের সভাপতিত্বে গত ২৮ মে ভার্চুয়াল সভায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। সভায় জানানো হয়, এর আগেও ১২ হাজার ৪৩ জন আহত যোদ্ধা এবং ৮৩৪ জন শহীদের নাম গেজেটে প্রকাশিত হয়েছে। এবার আরও ১ হাজার ৭৬৯ জন আহত যোদ্ধার নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, যেসব আবেদন এখনও সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্ত হয়নি, সেগুলো জেলা কমিটির সুপারিশসহ যাচাই-বাছাই করে ২ জুনের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে পাঠাতে হবে।
আর যারা তথ্য ঘাটতির কারণে গেজেট থেকে বাদ পড়েছেন, তাদের তথ্য দ্রুত যাচাই করে সংশোধিত তালিকা পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
নতুন আবেদন ও সফটওয়্যার সংশোধনের সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ছকের অনুসরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (এমআইএস) সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের তালিকা চূড়ান্ত করে গেজেটভুক্তির জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্ম সচিবের সভাপতিত্বে গত ২৮ মে ভার্চুয়াল সভায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। সভায় জানানো হয়, এর আগেও ১২ হাজার ৪৩ জন আহত যোদ্ধা এবং ৮৩৪ জন শহীদের নাম গেজেটে প্রকাশিত হয়েছে। এবার আরও ১ হাজার ৭৬৯ জন আহত যোদ্ধার নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, যেসব আবেদন এখনও সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্ত হয়নি, সেগুলো জেলা কমিটির সুপারিশসহ যাচাই-বাছাই করে ২ জুনের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে পাঠাতে হবে।
আর যারা তথ্য ঘাটতির কারণে গেজেট থেকে বাদ পড়েছেন, তাদের তথ্য দ্রুত যাচাই করে সংশোধিত তালিকা পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
নতুন আবেদন ও সফটওয়্যার সংশোধনের সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ছকের অনুসরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (এমআইএস) সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।